/home/admssnxp/smarty/en/templates_c/fbb41b938159df723fcd0924c64def671fc3756d.file.singlelink.tpl.php on line
226
Warning: Attempt to read property "value" on null in
/home/admssnxp/smarty/en/templates_c/fbb41b938159df723fcd0924c64def671fc3756d.file.singlelink.tpl.php on line
226
link_
Warning: Undefined array key "zebra" in
/home/admssnxp/smarty/en/templates_c/fbb41b938159df723fcd0924c64def671fc3756d.file.singlelink.tpl.php on line
227
Warning: Attempt to read property "value" on null in
/home/admssnxp/smarty/en/templates_c/fbb41b938159df723fcd0924c64def671fc3756d.file.singlelink.tpl.php on line
227
">
গবেষণাভিত্তিক এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের ছবি প্রক্রিয়া করার নতুন অ্যালগরিদম তৈির করে সমস্যাটির সমাধান দিতে হয়েছে৷ অ্যালগরিদম যাচাই করার জন্য মোট ১২০টি পরীক্ষামূলক ছবি বিশ্লে¬ষণ করতে হয়েছে।
|
আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় বুয়েটের শীর্ষস্থান |
বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা যে আন্তর্জাতিক প্রতিযোিগতায় সাফল্য পেতে পারেন, তার আরও একটি প্রমাণ পাওয়া গেল এবারের ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারস—আইইইই আয়োজিত ‘সিগন্যাল প্রসেসিং কাপ’ প্রতিযোিগতায়। গত ৪ থেকে ৯ মে ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছে আইইইই আন্তর্জাতিক অ্যাকুস্টিক, স্পিচ ও সিগন্যাল প্রসেসিং সম্মেলন৷ এই সম্মেলনের সঙ্গে এবারই প্রথমবারের মতো আয়োজন করা হয়েছিল সিগন্যাল প্রসেসিং |
|
Post Date: 2014-06-28 01:05:05
কাপ নামের এক প্রতিযোিগতার। সংকেত প্রক্রিয়া করার বিভিন্ন পদ্ধতি ও কৌশল ব্যবহার করে সমস্যার বাস্তবসম্মত সমাধান করতে হয়েছিল এতে৷ এতেই সাফল্য পেয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুটি দল৷
প্রতিযোিগতার বিষয়
এই প্রতিযোগিতার বিষয় ছিল ইমেজ রেস্টোরেশন/সুপার রেজুলেশন ফর সিঙ্গল পার্টিকল অ্যানালাইস৷ জিনোমের অভ্যন্তরের প্রোটিন বা প্রোটিন থেকে উৎপন্ন অন্যান্য অতিক্ষুদ্র উপাদান (মাইক্রো মলিকল) বিশ্লেষণ এবং এগুলোর গতি-প্রকৃতি বোঝার জন্য বর্তমানে এক্স-রে ক্রিস্টোলোগ্রাফি এবং নিউক্লিয়ার ম্যাগনেটিং রেজোন্যান্স (এনএমআর) পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এই পদ্ধতিগুলোর কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে, যার অনেকগুলোই আবার সমাধান করা হয়েছে ইলেকট্রনিক মাইক্রোস্কোপ (ইএম) দিয়ে৷ পদ্ধতিগুলোর মাধ্যমে প্রথমে প্রোটিনের ত্রিমাত্রিক ছবি তৈির করা হয় এবং এর থেকে দ্বিমাত্রিক ছবি ৈতরি করে সেগুলো বিশ্লেষণ করা হয়। কিন্তু এই ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণার ছবিগুলো যথেষ্ট পরিষ্কার হয় না। এই ছবিগুলোর তথ্য-উপাত্ত ঠিক রেখেই রেজু্যলেশন, শার্পনেস বাড়ানো, ময়লা (নয়েজ) দূর করে প্রোটিনের ছবিগুলোকে আরও বেশি ব্যবহার-উপযোগী করাই ছিল এই প্রতিযোগিতার বিষয়।
গবেষণাভিত্তিক এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের ছবি প্রক্রিয়া করার নতুন অ্যালগরিদম তৈির করে সমস্যাটির সমাধান দিতে হয়েছে৷ অ্যালগরিদম যাচাই করার জন্য মোট ১২০টি পরীক্ষামূলক ছবি বিশ্লেষণ করতে হয়েছে।
বিজয়ীদের কথা
প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান লাভ করে বুয়েটের এপোচ দল৷ এ দলের সদস্যরা হলেন অনিক খান, ফরসাদ আল হোসাইন, তাওয়াব উল্লাস, আবু রায়হান৷ সুপারভাইজার ছিলেন শিক্ষক মোহাম্মদ আরিফুল হক। বুয়েটের উচিহাস দলটি তৃতীয় স্থান অর্জন করে৷ শিক্ষক কামরুল হাসানের তত্ত্বাবধায়নে এই দলে ছিলেন ইমরোজ খান, মুখলেছুর রহমান ও শেখ জিয়া উদ্দিন। প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় স্থানটি যায় তাইওয়ানের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের দখলে৷
মোহাম্মদ আরিফুল হক বলেন, এই সমাধানের পদ্ধতি বা অ্যালগরিদমটি তৈরি করতে হয়েছে কয়েক মাসের গবেষণার মাধ্যমে।
এই প্রসঙ্গে ইমরোজ খান বলেন, ‘কাজ শুরু করার সঙ্গে সঙ্গেই যে গবেষণার ফলাফল সঠিক এসেছে এমন নয়, পরীক্ষার মাধ্যমে ধীরে ধীরে আমাদের অ্যালগরিদমটি সংশোধন করতে হয়েছে, পরিবর্তন করতে হয়েছে আমাদের কাজের পদ্ধতিও।’
এভাবেই সমস্যার সমাধান করে প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়েছে এ দুটি দল৷